Instant Loan App: লোন অ্যাপে রয়েছে প্রতারণার ফাঁদ, পা দিলেই ভুগবেন ! আপনার গোপন তথ্য নিয়ে হচ্ছে ব্ল্যাকমেলিং! অনেক সময় আমাদের চিন্তা বাড়ায় জীবনের অপ্রত্যাশিত ঘটনা। প্রত্যেকের জীবনেই আকস্মিক পরিস্থিতি আসতে পারে।
সেই ক্ষেত্রে কখনও হঠাৎ করে কেউ চাকরি হারায়, আবার কেউ দুর্ঘটনার শিকার হন। কেউ-কেউ গুরুতর অসুস্থতার শিকার হলে পরিবারে আর্থিক সঙ্কট সৃষ্টি হয়।
এই পরিস্থিতিতে মানুষ ঋণ নিয়ে বা ধার নিতে বাধ্য হয়। প্রথমে ঘনিষ্ঠ বন্ধু বা আত্মীয়দের কাছ থেকে সাহায্য নেওয়ার চেষ্টা করি আমরা। যাদের কাছে এই বিকল্প নেই, তারা ঋণ নেওয়ার চেষ্টা করে ( Instant Loan App)।
সেই ক্ষেত্রে সহজে লোনও পাওয়া যায়। যদিও কিছু লোক এই ঋণের ফাঁদে পড়ে যান। পরবর্তীকালে যার ফল হয় মারাত্মক।
(Instant Loan App) এরপরেই অনেক বেশি টাকা চোকানোর জন্য ফোন করছে সংস্থা। না পেলে ব্যক্তিগত ছবি বিকৃত করে চলছে ব্ল্যাকমেল। এ ভাবে প্রতারণার শিকার হচ্ছেন বহু মানুষ।সহজ শর্তে মিলছে মোটা অঙ্কের ঋণ।
✰ সূচিপত্র:
Instant Loan App: এভাবেই মানুষ আটকে যায়
কয়েকটি বোতাম টিপলেই টাকা ঢুকে যাচ্ছে অ্যাকাউন্টে। মনে হতে পারে, টাকা তো ঢুকছে। কাজেই প্রতারণা ঘটছে কই! কিন্তু এই ফাঁদে পা দিলেই ফোনে থাকা সমস্ত ব্যক্তিগত তথ্য-ছবি পৌঁছে যাচ্ছে সংস্থার কাছে।
এরপরেই অনেক বেশি টাকা চোকানোর জন্য ফোন করছে সংস্থা। না পেলে ব্যক্তিগত ছবি বিকৃত করে চলছে ব্ল্যাকমেল ( Instant Loan App)। এ ভাবে প্রতারণার শিকার হচ্ছেন বহু মানুষ। দিশেহারা হয়ে পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছেন অনেকে।
আজকের ডিজিটাল যুগে, এই ধরনের অনেক অ্যাপ বাজারে এসেছে। যা মিনিটের মধ্যে ঋণ দেওয়ার ভান করে।
এই ধরনের অফার প্রায়ই সোশ্যাল মিডিয়াতে দেখা যায়, যেখানে তারা ডকুমেন্টেশন ছাড়াই সস্তায় অনেক ঋণ দেওয়ার জন্য লোভ দেখায় ( Instant Loan App)। অভাবী মানুষ এই অফারগুলিতে পা দিয়ে ফাঁদে পড়েন।
আরো পড়ুন >>বসে না থেকে ত্রই apps দিয়ে 300 টাকা ইনকাম করুন .কাজ করা খুব সোজা
Instant Loan App: এর মূল্য চোকাতে হবে
মিনিটে লোন পাওয়ার লোভে যারা ( Instant Loan App) এসব অ্যাপের চক্রে আটকে পরে তারা মারাত্মক পরিণতি ভোগ করে। এই ধরনের অ্যাপের ফাঁদে পড়ে ব্ল্যাকমেলিংয়ের কারণে অনেক মানুষ আত্মহত্যা করেছে ,এমন হাজার হাজার ঘটনা ঘটেছে।
প্রথমেই জেনে নিন, এই ধরনের অ্যাপগুলো ঋণের ওপর বিশাল সুদ নেয়, যা ব্যাঙ্কের থেকে বহুগুণ বেশি।
এমনকী যদি একটি কিস্তিও সময়মতো পরিশোধ না করা হয়, তাহলে এই অ্যাপগুলি একাধিক জরিমানা আরোপ করে। এইভাবে, তাত্ক্ষণিক ঋণ অ্যাপগুলি থেকে ঋণ নেওয়া ক্রেডিট স্কোরকে প্রভাবিত করে।
সম্প্রতি একটি অনলাইন ( Instant Loan App) সংস্থা থেকে দশ হাজার টাকা ঋণ নিয়েছিলেন বারাসতের বাসিন্দা কৃষ্ণপদ বিশ্বাস।
আট দিন পর সংস্থার তরফে তাঁকে বলা হয়, সুদ-সহ ১৫ হাজার টাকা ফেরত দিতে হবে। বারো দিন পরে ফের ফোন পান কৃষ্ণপদ। তাঁর কাছে চাওয়া হয় ৪৮ হাজার টাকা। অল্প দিনে এত সুদ কেন?
প্রশ্নের উত্তরে আসে হুমকি। জানানো হয়, টাকা না দিলে তাঁর ফোনে থাকা পরিবারের সদস্যদের ছবি, ফোন নম্বর ‘বাঁকা পথে’ ব্যবহার হবে। কয়েক ঘণ্টা পরে তাঁর হোয়াটসঅ্যাপে আসে পরিবারের এক মহিলার বিকৃত ছবি।
কিছুক্ষণের মধ্যে কৃষ্ণপদের পরিচিত কিছু মানুষ জানান, তাঁদের কাছেও ওই বিকৃত ছবি ও কুমন্তব্য পৌঁছে গিয়েছে।
আবার সংস্থার ( Instant Loan App) তরফে বলা হয়, টাকা না দিলে তাঁর পরিচিত সকলের কাছে সমস্ত ছবি পাঠিয়ে সামাজিক সম্মান নষ্ট করা হবে।
এই ঘটনায় মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন কৃষ্ণ। পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন তিনি। পুলিশ তাঁকে পরামর্শ দেয়, টাকা ফেরত না দিতে। সংস্থার কোনও ফোনও না ধরতে। এরপর আর ওই সংস্থার ফোন আসেনি।
শুধু কৃষ্ণপদ নন, দেশ জুড়ে একই ভাবে প্রতারণার শিকার হচ্ছেন বহু মানুষ। এর মধ্যে দুই ২৪ পরগনারও অনেকে রয়েছেন।এই ভাবে প্রতারণার শিকার হয়েছেন দত্তপুকুরের এক মহিলাও। তিনি বলেন, ‘‘ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিতে হলে অনেক কাগজ জমা করতে হয়।
সময়ও লাগে বেশি। অনলাইনে ঋণ নিতে প্যান কার্ড, আধার কার্ড, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের নম্বর দিয়েছিলাম। মুহূর্তের মধ্যেই ৩০ হাজার টাকা ঢুকে গেল অ্যাকাউন্টে।
ওই মহিলার কথায়, ‘‘আমার ছবি এমন ভাবে বিকৃত করে পাঠিয়েছিল, দেখে চমকে উঠি। ভয় দেখানো হয়, ওই ছবি সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হবে।
বাধ্য হয়ে ঋণ নেওয়ার মাসেই তিন কিস্তিতে ৭০ হাজার টাকা ফেরত দিই। সব মিলিয়ে পরে প্রায় ২ লক্ষ টাকা মিটিয়েছি। তারপরেও টাকা চাওয়া হচ্ছিল। সারারাত কান্নাকাটি করতাম। পরে পুলিশের কাছে যাই। পুলিশ টাকা দিতে বারণ করে। এরপরে ফোন আসাও বন্ধ হয়।’’
আরো পড়ুন >>অনলাইন লোন নিতে চাই, ব্যবসা করার জন্য লোন, জরুরী লোন অ্যাপ
Instant Loan App: কী ক্ষতি করে এই অ্যাপগুলি
পরিসংখ্যান বলছে, তাত্ক্ষণিক ঋণের এমন বেশিরভাগ অ্যাপই RBI বা কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক দ্বারা অনুমোদিত নয়। এদের কাজ কেবল প্রতারণা করা।
এই ধরনের অ্যাপ লোন দেওয়ার আগে ব্যবহারকারীর ফোন থেকে সংবেদনশীল তথ্য চুরি করে। ( Instant Loan App) এই অ্যাপগুলি ঋণগ্রহীতার ফোনে সংরক্ষিত নম্বর ও ফটোগুলিও অ্যাক্সেস করে৷ ঋণগ্রহীতা কিস্তি দিতে দেরি করলে তাদের সঙ্গে শুরু হয় ব্ল্যাকমেইলিং।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, ( Instant Loan App) অ্যাপগুলি ঋণ দেওয়ার আগে বেশি চার্জ কেটে নেয়। অনেক সময় কিছু লোক অ্যাপের হয়ে ঋণগ্রহীতাকে ফোন করে গালিগালাজ করে।আর্থিক সমস্যার পরে যা ঋণগ্রহীতাদের ওপর মানসিক চাপ সৃষ্টি করে।
রাজ্যের সাইবার ক্রাইম বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, অনলাইনে ঋণ আবেদন করার সময়ে নির্দিষ্ট সংস্থার অ্যাপ ‘ইনস্টল’ করতে হয় ( Instant Loan App)। সে সময়ে বেশ কিছু বিষয় ‘অ্যাকসেস’ বা অধিকারের অনুমতি চাওয়া হয়।
এর মধ্যে মোবাইলে সেভ করা নম্বর, ছবি গ্যালারি ইত্যাদি থাকে। গ্রাহকের কাছে দু’টি মাত্র ‘অপশন’ দেওয়া হয় এড়িয়ে যান অথবা অনুমতি দিন। এড়িয়ে গেলে অ্যাপটিতেই আর ঢোকা যায় না। বাধ্য হয়ে গ্রাহকেরা ‘অনুমতি দিন’ অপশনটি বেছে নেন।
এরপরেই ফোনের সার্ভারের কর্তৃত্ব সংস্থার হাতে চলে যায়। গ্রাহকের সমস্ত ব্যক্তিগত তথ্য, ছবি পৌঁছে যায় প্রতারকদের হাতে। শুরু হয় ব্ল্যাকমেল। ঋণ নেওয়া অঙ্কের কয়েকশো গুণ পর্যন্ত বেশি টাকা আদায় করা হয় বলে উঠছে অভিযোগ।
Instant Loan App: RBI On Instant Loan Apps: আরবিআই এই ব্যবস্থা নিয়েছে
রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (RBI) এই বিষয়ে অনেক অভিযোগ পেয়েছে, যার পর FAKE এই ধরনের ডিজিটাল লোন অ্যাপগুলিকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক জানিয়েছে, কেবল ব্যাঙ্ক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলির ঋণ দেওয়ার বা কিস্তি সংগ্রহের অধিকার রয়েছে।
ঋণ ব্যাপারে তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপ করা উচিত নয়। ঋণ বিতরণ বা ঋণের কিস্তি সংক্রান্ত সব লেনদেন ঋণগ্রহীতার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ও নিয়ন্ত্রিত ঋণ প্রদানকারীদের মধ্যে হওয়া উচিত।
আবেদন ফি এমন হবে না, যা ঋণগ্রহীতাদের উপর চাপ সৃষ্টি করে। কেবল সেইসব তথ্য সংগ্রহ করা উচিত যা সত্যিই প্রয়োজন। এর জন্য অডিটও প্রয়োজন। গ্রাহকের অনুমোদন ছাড়া ঋণের সীমা বাড়ানো যাবে না।
আরো পড়ুন >>শিক্ষার্থীদের অর্থ উপার্জনের জন্য অনলাইন চাকরি, ডিপোজিট ছাড়া ইনকাম
Instant Loan App: কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা তদন্ত শুরু করে, হাতে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রের খবর, বিভিন্ন জায়গা থেকে অভিযোগ পেয়ে বিষয়টি নিয়ে মাস ছয়েক আগে তদন্ত শুরু হয়। উঠে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য। জানা যায়, শুধু ঋণ সংস্থা নয়, প্রতারণার এ ধরনের ৫০টির বেশি অ্যাপ আছে।
এগুলি চিন থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হয় বলে জানতে পারছেন গোয়েন্দারা। সংস্থার তরফে নিয়োগ করা হয় স্থানীয় লোকেদের। কিছু দেশিয় সংস্থার অ্যাপও ইদানীং একই পদ্ধতিতে প্রতারণা শুরু করেছে বলে অভিযোগ। সম্প্রতি প্রতারণা রুখতে সরকারের তরফে বেশ কিছু পদক্ষেপ করা হয়েছে।
কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার এক আধিকারিক জানান, সম্প্রতি ১৩৮টি বেটিং অ্যাপ ও ৯৪টি ঋণ দেওয়ার অ্যাপ নিষিদ্ধ ও ব্লক করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক মাস ছয়েক আগে ২৮টি চিনা ঋণসংস্থার অ্যাপ নিয়ে তদন্ত শুরু করে।
দেখা যায়, এই জাতীয় ৯৪টি অ্যাপ ঋণ দেওয়ার নাম করে ফাঁদ পেতে ব্যবসা করছে। পাশাপাশি চলছিল গুপ্তচরবৃত্তি। এতে নাগরিকদের তথ্যের নিরাপত্তাও ঝুঁকির মুখে পড়ার আশঙ্কা ছিল। এরপরেই অ্যাপগুলি নিষিদ্ধ করতে পদক্ষেপ করা হয়।
Instant Loan App: এই জাতীয় ঋণ থেকে নিজেকে দূরে রাখুন
গোটা বিষয়টি নিয়ে জেলার সাইবার বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, প্রতারকেরা নিত্যনতুন পদ্ধতিতে ফাঁদ পাতছে। সাধারণ মানুষকে আরও সতর্ক হতে হবে।
বেশি সময়, একাধিক নথির ঝক্কি থাকলেও ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নেওয়াই সুরক্ষিত। তা ছাড়া, যে কোনও অ্যাপ ইনস্টল করার সময়ে কী কী তথ্য দেখার অনুমতি দিচ্ছেন গ্রাহক, তা অবশ্যই দেখে নিতে হবে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যক্তিগত তথ্য-ছবি শেয়ার না করাই ভাল।
যদি কোনো ঋণ অদ্ভুত মনে হয়, তাহলে তা থেকে নিজেকে দূরে রাখুন। আপনি যদি এমন কোনও অ্যাপ দেখেন তবে অবিলম্বে রিপোর্ট করুন। আপনি এই ধরনের অ্যাপ এবং অফার সম্পর্কে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের কাছে অভিযোগ করতে পারেন। পুলিশের কাছেও অভিযোগ করা যেতে পারে।
আরো পড়ুন >>আজব অজানা কিছু ফ্যাক্ট (Bangla Life Hacks) বাংলা টোটকা টিপস
FAQ>> Instant Loan App: লোন অ্যাপে রয়েছে প্রতারণার ফাঁদ, পা দিলেই ভুগবেন ! আপনার গোপন তথ্য নিয়ে হচ্ছে ব্ল্যাকমেলিং
Q: পার্সোনাল লোন কি?
পার্সোনাল লোন হল একটি অসুরক্ষিত ঋণ যা ঋণগ্রহীতারা তাদের বিভিন্ন আর্থিক প্রয়োজন মেটাতে নিয়ে থাকেন। এই ফান্ড ব্যবহারে কোনও বিধিনিষেধ না থাকায় এটিকে অনেক সময়ে ‘সর্ব-উদ্দেশ্য ঋণ’ ও বলা হয়।
Q: প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে কিভাবে লোন পাওয়া যায়?
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন পেতে ব্যাংকটির সকল শর্ত মেনে প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র ও ছবি নিয়ে নিকটস্থ শাখায় যোগাযোগ করতে হবে। এর পর ব্যাংকে একটি সঞ্চয়ী হিসাব খুলতে হবে। এর পর লোনের নির্ধারিত আবেদন ফরম পূরণ করে ব্যাংকে জমা দেতে হবে।
Q: ঋণ কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি?
সাধারণ উপভোক্তা ঋণগুলি হল, ঋণদান কার্ড, বিপণি কার্ড, গাড়ি কেনার পুঁজি, ব্যক্তিগত ঋণ (কিস্তি ঋণ), উপভোক্তার ধারাবাহিক ঋণ, পেডে লোন, খুচরো ব্যবসা ঋণ (খুচরো ব্যবসা কিস্তি ঋণ) এবং বন্ধকী ঋণ।
Q: ব্যক্তিগত ঋণে সুদ কিভাবে কাজ করে
ব্যক্তিগত ঋণের সুদের হার মূলের শতাংশ হিসাবে প্রকাশ করা হয় – আপনি যে পরিমাণ ধার করেন । উদ্ধৃত হার হল নামমাত্র বার্ষিক শতাংশ হার (এপিআর) বা প্রতি বছর আপনার ঋণে প্রযোজ্য হার, যে কোনও ফি এবং অন্যান্য খরচ সহ, কিন্তু চক্রবৃদ্ধি বা মুদ্রাস্ফীতির প্রভাবের সাথে সম্পর্কিত খরচগুলি অন্তর্ভুক্ত নয়।
Q: ভোক্তা ঋণ এবং ব্যক্তিগত ঋণ কি একই
একটি ব্যক্তিগত ঋণ (ভোক্তা ঋণ হিসাবেও পরিচিত) যে কোনো পরিস্থিতির বর্ণনা করে যেখানে একজন ব্যক্তি ব্যক্তিগত প্রয়োজনে অর্থ ধার করে, যার মধ্যে একটি কোম্পানিতে বিনিয়োগ করাও অন্তর্ভুক্ত। সমস্ত ব্যক্তিগত ঋণের তিনটি সাধারণ উপাদান রয়েছে: ঋণের প্রমাণ (প্রমিসরি নোট) ধার করা পরিমাণ (মূল)
Q: ব্যক্তিগত ঋণ কত টাকায় পাওয়া যায়
কেউ কেউ 600 ডলারের মতো ছোট ব্যক্তিগত ঋণ অফার করে। অন্যরা ন্যূনতম উচ্চ $5,000 সেট করতে পারে। সর্বোচ্চ ঋণের পরিমাণও ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হয়। LightStream এবং SoFi-এর মতো ঋণদাতারা $100,000 পর্যন্ত ব্যক্তিগত ঋণ অফার করে, কিন্তু বেশিরভাগই $50,000 বা তার কম পর্যন্ত ঋণ অফার করে ।
Q: এক লক্ষ টাকার সুদ কত?
১লক্ষ টাকা ব্যাংক লোনের জন্য ১০ থেকে ১৪% হারে সুদ দিতে হতে পারে তা নির্ভ র করছে ব্যাংকের উপর। এক এক ব্যাংক এক এক ধরনের মুনাফার হার নির্ধারণ করে থাকে। এর পর হল কত সংখ্যক কিস্তিতে আপনি লোন শোধ করবেন তার উপর ব্যাংক নির্ধারণ করবে আপনার প্রদেয় সুদের হার।
Q: কোন ঋণের সুদের হার সবচেয়ে কম
সাধারণভাবে, একটি সুরক্ষিত ঋণ , একটি বন্ধকের মতো, একটি অসুরক্ষিত ঋণের চেয়ে কম সুদের হার থাকবে, একটি আদর্শ ব্যক্তিগত ঋণের মতো, কারণ এটি ঋণদাতার জন্য কম ঝুঁকিপূর্ণ। ঋণগ্রহীতা ঋণ পাওয়ার জন্য যে জামানত রাখে তার কারণে এটি হয়।
Q: কোন ধরনের ঋণ নেওয়া ভালো
যাদের তুলনামূলকভাবে অল্প পরিমাণ অর্থ ধার করতে হবে এবং তারা কয়েক বছরের মধ্যে তা পরিশোধ করতে পারবে বলে নিশ্চিত তাদের জন্য একটি ব্যক্তিগত ঋণ সম্ভবত সবচেয়ে ভালো উপায়। একটি ব্যক্তিগত ঋণ ক্যালকুলেটর আপনার অর্থের মধ্যে কি ধরনের সুদের হার নির্ধারণ করার জন্য একটি দরকারী টুল হতে পারে।
Q: ব্যাংক কয় প্রকার
এগুলি হল সবচেয়ে সাধারণ ধরনের ব্যাঙ্ক এবং এর মধ্যে রয়েছে পাবলিক সেক্টর ব্যাঙ্ক, প্রাইভেট সেক্টর ব্যাঙ্ক এবং বিদেশী ব্যাঙ্ক । তারা সঞ্চয় এবং চলতি হিসাব, ঋণ এবং বিনিয়োগের মতো বিভিন্ন পরিষেবা প্রদান করে। এগুলি হল সবচেয়ে সাধারণ ধরনের ব্যাঙ্ক এবং এর মধ্যে রয়েছে পাবলিক সেক্টর ব্যাঙ্ক, প্রাইভেট সেক্টর ব্যাঙ্ক এবং বিদেশী ব্যাঙ্ক।