বর্তমান সময়ে অনেকে স্পোকেন ইংলিশ শেখার উপায় সম্পর্কে জানতে চান এবং সহজে ইংরেজি শেখার বই Pdf কিনে ইংলিশ শিখতে চাইছেন। আপনি যদি ইংরেজিতে দক্ষ হোন তাহলে প্রতিযোগিতার বাজারে আপনি অনেকের চাইতে এগিয়ে থাকবেন।
কিন্তু নার্সারী ক্লাস থেকে HS পর্যন্ত, আবশ্যিক বিষয় হিসাবে স্কুল ও কলেজে একনাগাড়ে ১২ বছর ইংরেজি অধ্যয়ন করেও আমরা ইংরেজি ভাষায় প্রত্যাশিত পর্যায়ের দক্ষতা অর্জন করতে ব্যর্থ হয়ে থাকি.
ইংরেজি শেখা যথেষ্ট সহজ, আমি ইংলিশ শিখতে চাই এবং মজার কারণ ইংরেজি শেখার জন্য অনলাইনে প্রচুর রিসোর্স পাবেন। শুধুমাত্র ইচ্ছা শক্তি থাকলে ৫-৬ মাসের মধ্যে খুব ভালো ইংরেজি বলতে এবং লিখতে পারবেন।
সুতরাং এখন স্পিকিং, রাইটিং, লিসেনিং, রিডিং, গ্রামার, ভোকাবুলারি আয়ত্ত্ব করা, কর্পোরেট অফিস কমিউনিকেশন যেটাই শিখতে চান, ঘরে বসেই খুব দ্রুত শেখা যায় ।
আর কীভাবে তা সম্ভব তা আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে স্পষ্ট হয়ে যাবে। ইন্টারন্যাশনাল ভাষা হিসাবে ইংলিশ শিখলে আপনি এই ডিজিটাল যুগে অনেকের থেকে কয়েকগুণ এগিয়ে থাকবেন। তাই দেরি না করে চলুন দ্রুত ইংলিশ শেখার সহজ টিপস জেনে নিই।
✰ সূচিপত্র:
স্পোকেন ইংলিশ কিভাবে শিখব, স্পোকেন ইংলিশ শেখার উপায়
প্রথমেই আমাদের জানতে হবে মানুষ প্রকৃতিকভাবে যে কোন ভাষা কিভাবে শেখে। আপনি যদি বাঙালি হয়ে থাকেন তাহলে চিন্তা করে দেখেন আপনি বাংলা কিভাবে শিখেছেন? নিশ্চই আপনার শিশুকালে আপনার পিতামাতা আপনাকে বাংলা ব্যকরণ বই ধরিয়ে দেন নি!
আপনি আপনার চারপাশে থাকা স্বজনদের কাছে বাংলা শুনে ও ভুলভাবে বাংলা বলতে বলতে বাংলা বলা শিখেছেন, তারপর বাল্যশিক্ষা বই থেকে বাবা-মার কাছে পড়তে এবং সর্বশেষে লিখতে শিখেছেন।
এটাই যেকোন ভাষা শেখার প্রাকৃতিক পদ্ধতি। অর্থাৎ আগে শোনা, তারপর বলতে শেখা এবং সর্বশেষে পড়তে ও লিখতে শেখা।
কিন্তু লক্ষ্য করে দেখুন ইংরেজি শেখার ক্ষেত্রে, ভাষা শিক্ষার মৌলিক দুটি ধাপ শোনা (Listening) ও বলা (Speaking) অনুপস্থিত থাকে। আমরা স্কুল ও কলেজে শুধুমাত্র পড়তে, লিখতে ও ইংরেজি ব্যকরণ শিখি।
যার ফলে আমরা ইংরেজি পড়তে ও লিখতে পারলেও ইংরেজি শোনে কিছু বুঝি না আর ইংরেজি বলা আমাদের কাছে এক দুঃস্বপ্ন। অথচ যেকোন ভাষায় যোগাযোগ করার জন্য আমাদের এই দুটো দক্ষতার প্রয়োজন সবচাইতে বেশি.
ইংরেজি শেখার প্রথম ধাপ?
কার্যকরভাবে ইংরেজি শিখতে হলে আমাদের প্রাকৃতিক নিয়ম অনুসরণ করার বিকল্প কোন পথ নেই। আমাদেরকে ভাষা শিক্ষার চারটি দক্ষতায় উন্নতি করতে হবে। অর্থাৎ লেখা (Writing), পড়া (Reading) শোনা (Listening) , বলা (Speaking) এই চারটি দক্ষতায় নিজেদেরকে দক্ষ করতে হবে।
ইংরেজি শেখার জন্য (Listening) শোনার দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে
- প্রতিদিন কমপক্ষে ১ থেকে ২ ঘন্টা ইংরেজি শুনতে হবে, না বুঝতে পারলেও না বুঝেই শুনতে হবে।
- লিরিক সহ ইংরেজি গান শোনতে পারেন ইউটিউবে, কিংবা স্পটিফাইতে।
- বিবিসি, আলজাজিরা, সিএনএন এর খবর শোনতে পারেন বুঝার দরকার নাই.
- নেটফ্লিক্সে কিংবা ইউটিউবে সাব টাইটেল সহ ইংরেজি মুভি কিংবা সিরিজ দেখতে পারেন. সাবটাইটেল সহ দেখলে দুইটই উপকার হয়, একই সাথে পড়া ও শোনার কাজ হয়।
- ইউটিউবে নিজের পছন্দের বিষয়ের উপর ভিডিও দেখতে পারেন কিংবা কার্টুনও দেখতে পারেন।
- যাই করেন না কেন আপনাকে প্রতিদিন ইংরেজি শুনতে হবে এর বিকল্প নাই.
ইংরেজি শেখার জন্য বলার (Speaking) দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে
- আপনাকে প্রতিদিন নূন্যতম ২০ মিনিট ইংরেজি বলতে হবে, যতো বেশী বলবেন ততো ভালো।
- একজন পার্টনার খুজে বের করুন যার সাথে ভুলবাল যাই বলেন না কেন সে আপনার সাথে কথা বলবে। যা ইচ্ছা হয় তাই বলুন কোন ভুল শুদ্ধের চিন্তা করবেন না। ভুল বলার সাহস অর্জন করুন।
- নিজের কথা নিজেই রেকর্ড করতে পারেন কিংবা আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে ইংরেজি বলতে পারেন; কোন ভয় নাই যা ইচ্ছা তাই বলেন, মুখে যা আসে তাই বলেন; কিন্তু আপনাকে বলতে হবে।
- ভুল ইংরেজি শুনে কেউ হাসাহাসি করলে সেইসব মোটেই গ্রাহ্য করবেন না , গায়ে মাখাবেন না। আপনি থামবেন না তাদের পাত্তা দিবেন না; মজার বিষয় হলো যারা হাসাহাসি করে , বিদ্রুপ করে তারা নিজেরাও কিন্তু ইংরেজি বলতে পারে না.
- ধৈর্য্য ধরে তিন মাস এইভাবে বলার চর্চা করে যান, ফলাফল দেখে নিজেই চমকে যাবেন। আগের চাইতে অনেক আত্মবিশ্বাসী হবেন ও ইংরেজি বলতে পারবেন।
ইংরেজি শেখার জন্য পড়ার (Reading) দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে
- নিয়মিতভাবে ইংরেজি পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন, প্রতিদিন নূন্যতম এক পৃষ্ঠা হলেও পড়ুন।
- বিভিন্ন ইংরেজি পত্রিকার Facebook পেইজে লাইক দিয়ে রাখুন।
- ইংরেজি গল্পের বই বা উপন্যাস পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। হ্যারি পটার সিরিজ দিয়ে শুরু করা যেতে পারে।
- বাসায় ইংরেজি পত্রিকা রাখা শুরু করতে পারেন।
ইংরেজি পড়ার সময় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো না বুঝে পড়া যাবে না। প্রতিটি লাইন পড়ার সময়, প্রতিটি শব্দের অর্থ আপনাকে জানতে হবে।
যে শব্দের অর্থ আপনি জানেন না (Unknown words), প্রতিটি শব্দ আপনি আন্ডারলাইন করে চিহ্নিত করে সেই শব্দের অর্থ ডিকশনারি বা গুগুল ট্রান্সলেট থেকে জেনে নিয়ে আপনাকে শিখতে হবে।
এইভাবে নিয়মিতভাবে নতুন নতুন শব্দ শিখে আপনার শব্দভান্ডার (Vocabulary) সমৃদ্ধ করতে হবে। যতো বেশি শব্দ জানবেন আপনার আত্মবিশ্বাস ততো বৃদ্ধি পাবে।
ইংরেজি শেখার জন্য লেখার (Writing) দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে
- নিয়মিত ভাবে ইংরেজি ফ্রি হ্যান্ড লেখার অভ্যাস করুন। প্রতিদিন রাতে সারাদিন কি কি করলেন সেটি একটি পৃষ্ঠায় ইংরেজিতে লিখে ফেলুন । গ্রামারের ভুলের কোন চিন্তা করবেন না, যা মাথায় আসে তাই লিখুন। এক মাস পরে প্রথম দিনের সাথে ত্রিশ তম দিনের লেখাটা তুলনা করে দেখুন, নিজেই চমকে যাবেন নিজের উন্নতি দেখে।
- ফেইসবুকের পোস্ট আজ থেকেই ইংরেজিতে লিখা শুরু করে দিন। ভুল না সঠিক হলো সেই চিন্তা করার দরকার নাই ভুল হবেই, ভুল করে করেই শিখবেন। ভুল লেখার সাহস অর্জন করতে না পারলে সঠিকভাবে কোনদিনই লিখতে পারবেন না।
- যখন যা লিখবেন বানানের দিকে নজড় রাখবেন, বানান কিন্তু ভুল করা চলবে না। গ্রামার ভুল হলে হোক
সারা জীবন তো গ্রামার শিখেছেন উপরে বর্ণিত নিয়ম মেনে ভাষাটা শিখেন আগে, ভাষা শেখাটা হয়ে গেলে পূর্বের শেখা গ্রামারের নিয়মগুলো আবার রিভিশন দিয়ে নিয়েন।
তাহলেই কারেকশান চলে আসবে। আর শেখার তো শেষ নেই ! আনন্দ নিয়ে শিখতে থাকুন। আপনার ইংরেজি শেখার যাত্রা স্বার্থক হোক।
ইংরেজি শেখার সহজ উপায়
ইংরেজি পড়ার সময় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো না বুঝে পড়া যাবে না। প্রতিটি লাইন পড়ার সময়, প্রতিটি শব্দের অর্থ আপনাকে জানতে হবে।
যে শব্দের অর্থ আপনি জানেন না (Unknown words), প্রতিটি শব্দ আপনি আন্ডারলাইন করে চিহ্নিত করে সেই শব্দের অর্থ ডিকশনারি বা গুগুল ট্রান্সলেট থেকে জেনে নিয়ে আপনাকে শিখতে হবে।
এইভাবে নিয়মিতভাবে নতুন নতুন শব্দ শিখে আপনার শব্দভান্ডার (Vocabulary) সমৃদ্ধ করতে হবে। যতো বেশি শব্দ জানবেন আপনার আত্মবিশ্বাস ততো বৃদ্ধি পাবে।
ইংরেজি শেখার দ্বিতীয় ধাপ, ইংরেজি শেখার গাইড লাইন
হাতের কাছে ইংরেজি যা পাবেন পড়ে ফেলুন
ইংলিশে যা পাবেন সেটা সাহিত্য, নিউজপেপার, ব্লগ কিংবা স্যোশাল মিডিয়া আর্টিকেল যাই হোক না কেন তা পড়ে ফেলুন। এখানে বেশ নতুন কিছু ভোকাবুলারি পাবেন তা আপনাকে পরবর্তীতে সাহায্য করবে।
সেই সাথে পূর্বে জানা অনেক ভোকাবুলারি আপনার প্রাকটিস হয়ে যাবে। আপনি ওয়ার্ড ইউজ শিখে যাবেন এবং একই সাথে আপনার মনে সেই ওয়ার্ডগুলোর কনটেক্সটও আয়ত্ত্বে চলে আসবে।
আপনি যতো বেশি পড়বেন ততোই আপনার রিডিং স্কিল বৃদ্ধি পাবে, স্পিকিং এর সময় আপনার জড়তা কেটে যাবে। আপনি পড়া শব্দগুলো শুনতেও অভ্যস্থ হবেন।
সুতরাং এভাবে দিনের প্রতিটি কাজে আপনার সামনে যে লেখা চলে আসবে তা পড়তে থাকুন। দেখবেন ধীরে ধীরে আপনার ইংলিশ ভীতি কেটে যাবে।
নতুন ভোকাবুলারি নোট করুন
আপনি প্রতিদিন নতুন কয়েকটি ওয়ার্ড মুখস্থ করার চেষ্টা করুন। এটলিস্ট একটি শব্দ হলেও শিখে নিন। অবশ্য সেই শব্দগুলো ভুলে যাওয়াও অসম্ভব নয়। আর সেজন্য যে নতুন ওয়ার্ড শিখছেন তা নোট করে রাখুন। তাহলে পরবর্তীতে তা আবার রিভাইস করতে পারবেন।
অবশ্য ওয়ার্ড নোট করার সাথে সাথে তার একটি-দুটি এক্সামপল বা উদাহরণ লিখে রাখতে পারেন। বিশ্বাস করুন, এই পদ্ধতি খুব কার্যকর। প্রথম দিকে একটু বোরিং হবে, তবে ধীরে ধীরে আপনার সাথে নোট রাখাটা মজার অভ্যাস হয়ে যাবে।
আবার যখন আপনি ফ্রি টাইম পাবেন আপনি নোট থেকে পূর্বে শেখা ওয়ার্ডগুলো প্রাকটিস করতে পারবেন।
এভাবে অভ্যাস করলে আপনি ৬ মাস পরে অনেক নতুন শব্দ শিখে ফেলবেন যা আপনার ইংলিশ শেখার জার্নিকে সুন্দর করবে। সব মিলিয়ে এই ভোকাবুলারি নোট করার পদ্ধতি আপনার অনেক সময় সেভ করে নতুন শব্দ শিখতে সাহায্য করবে।
ইংরেজিতে কথা বলতে হলে কি কি শিখতে হবে, সরাসরি কারও সাথে ইংরেজিতে কথা বলুন
কথা বলতে পারা ছাড়া অর্থাৎ স্পিকিং ছাড়া একটি ভাষার আর কি গুরুত্ব আছে যদিও ইন্টারনেটের যুগে স্যোশাল মিডিয়া, ইমেইল, ইনস্টান্ট মেসেজিং অনেক মাধ্যমেই কথা বলা যায়।
তবে সরাসরি মানুষের সাথে কথা বলেই আমরা আমাদের দৈনন্দিন কাজ মেটাই। আর যেকোন ভাষা শেখার ক্ষেত্রে সরাসরি কোন ব্যক্তির সাথে ইন্টারেক্ট করে কথা বলতে পারলেই বেশি শেখা যায়। আপনার ভেতরের জড়তা কেটে যায়।
এজন্য আপনার একজন স্পিকিং পার্টনার খুঁজে বের করতে হবে, যার সাথে আপনি যেকোন বিষয়ে কথা বলতে পারবেন। আর অবশ্যই তার সাথে ইংলিশে সকল বিষয় শেয়ার করুন।
ইন্টারনেটের যুগে অবশ্য ভয়েস কলের (WhatsApp) মাধ্যমেও কথা বলতে পারেন। নির্দিষ্ট টাইম সেট করে প্রতিদিন একই সময় আধা ঘন্টা বা তার বেশি সময় ডিসকাস করুন। দেখবেন আপনার ইংলিশ শেখা অনেক সহজ হয়ে গেছে।
ইংরেজি পডকাস্ট বা ইউটিউব শুনুন
প্রতিটি মানুষের কিছু পছন্দের বিষয় থাকে যা সে কন্টিনিয়াসলি জানতে ভালোবাসে। যেমন, ট্রাভেলিং, টেকনোলজি, গার্ডেনিং এমনকি রান্না-বান্না। এভাবে পছন্দের বিষয় খুঁজে নিয়ে নিয়মিত পডকাস্ট শুনুন।
আবার এখন ইউটিউবের মাধ্যমেও দারুণ সব জিনিস শেখা যায়, সেখান থেকে আপনি ইংলিশও আয়ত্ত্ব করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আপনার পছন্দের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করে রাখুন এবং নিয়মিত শুনতে থাকুন দেখতে থাকুন।
ইংরেজি পডকাস্ট বা ইউটিউব ভিডিও আপনাকে ইংরেজি লিসেনিং স্কিল বৃদ্ধি করবে এবং নতুন নতুন শব্দও আপনি আয়ত্ত্ব করতে পারবেন।
এক্ষেত্রে আপনি কীভাবে একটি বিষয় এক্সপ্লেইন করতে হয়, সেন্টেন্স মেকিং করতে হয় এবং নতুন কারও সাথে এই বিষয়ে কীভাবে স্পিকিং করতে হয় তা জানতে পারবেন।
পছন্দের বিষয়ে নিজে নিজে কথা বলুন
আপনি প্রতিদিন আপনার পছন্দের বিষয়ে পডকাস্ট শুনছেন, আবার ইউটিউব ভিডিও দেখছেন। এখন আপনি সেসব বিষয়ে নিজে নিজে কথা বলুন। আপনার পছন্দের বিষয়টি অন্যের সাথে কীভাবে ডিসকাস করবেন, কীভাবে বর্ণনা করবেন তা নিজের মনে মনে গল্প তৈরি করে ফেলুন।
তাহলে আপনার নিজের এক্সপ্লেইন করার ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। আপনার কথা বলার জড়তা দূর হবে। তাছাড়া সেসব বলার সময় যেসব নতুন ওয়ার্ড প্রয়োজন হয় তা আপনি বের করে ফেলতে পারবেন।
এভাবে যদি আপনি প্রতিনিয়ত নিজের সাথে নিজে কথা বলেন তাহলে আপনার ইংলিশে চিন্তা করার দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে। আপনার ইংলিশ দূর্বলতা অনেকাংশে কমে যাবে। আপনার নতুন সব বিষয়ে কথা বলা বা ব্যাখ্যা করার আত্মবিশ্বাস তৈরি হবে।
ইংরেজি শেখার টেকনিক
অনেকেই জানতে চান স্পোকেন ইংলিশ শেখার সহজ উপায় সর্ম্পকে। সত্যি কথা বলতে এ পৃথিবীতে এমন কোনো স্কিল আছে বলে আমাদের জানা নেই যা কোনো রকম পরিশ্রম বা কষ্ট করা ছাড়াই শেখা বা অর্জন করা সম্ভব।
তবে সেক্ষেত্রে আমাদের আজকের পোস্টে আলোচ্য আমরা চেষ্টা করেছি এমন সব বিষয়গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করে যেগুলোর মাধ্যমে তুলনামূলক কম সময়ে ও স্বল্প পরিশ্রমেই আপনি হয়ে যেতে পারবেন ইংরেজীতে একজন পটু ব্যক্তি।
স্পোকেন ইংলিশ শেখার উপায় নিয়ে যদি বলতে হয় তাহলে বলবো, সত্যি কথা বলতে ইংরেজী শেখার উপায়ের কোনো শেষ নেই। একেকজন একেকভাবে বিষয়টি শিখতে পারে।
তবে আমরা এখানে চেষ্টা করেছি সবচেয়ে কার্যকর সহজ পদ্ধতিগুলো নিয়ে আলোচনা করার।ইংরেজিতে দ্রুত কথোপকথন শেখার অনেক পদ্ধতিই আপনি অনলাইনে পেয়ে যাবেন। কিন্তু তার সবগুলোই কাজের নয়।
স্পোকেন ইংলিশ রুলস বলে কিন্তু একটা বিষয় অবশ্যই থেকে যায়।আমাদের এখানে আলোচ্য প্রত্যেকটি বিষয়ই সঠিক নিয়মকানুন মেনে বলা হয়েছে যেন ভবিষ্যতে আপনাকে কোনো রকম বিপাকে পড়তে না হয়। এখানে ঘরে বসে স্পোকেন ইংলিশ (Spoken English) শেখার সবথেকে কার্যকরী পদ্ধতিগুলো দেওয়া হলোঃ
স্পোকেন ইংলিশ শেখার কারন ঠিক করুন
স্পোকেন ইংলিশ (Spoken English) শেখার ক্ষেত্রে প্রথমেই আপনাকে একটি কারন ঠিক করে নিতে হবে। যখন একটি গুরুত্বপূর্ণ কারন থাকে কোনো কাজের, তখন কাজটার প্রতি মানুষের আগ্রহ বেড়ে যায়।
তাই, আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী একটা কারন ঠিক করে সেটিকে সবসময় আপনার মাথায় রাখুন। দেখবেন ইংরেজি যত কঠিনই হোক না কেন আপনার জন্য, আপনি খুব সহজেই সেটি রপ্ত করে ফেলতে পারবেন।
ইংলিশ স্পোকেন বিষয়টি আমাদের কাছে অনেক সময়ই খুব একটা সহজ হয় না। কেননা আমরা অনেক সময়ই আমাদের লক্ষ্য ও গোল সর্ম্পকেই সঠিকভাবে জানি না।
যেমন, ধরুন আপনি বিদেশ যেতে চাচ্ছেন। সেজন্য ইংরেজি আপনার একটি পূর্বশর্ত এই বিষয়টি মাথায় সেট করে ফেলুন।
সবসময় মাথায় রাখুন যদি আপনি ইংরেজি শিখতে ব্যর্থ হন, সেক্ষেত্রে আপনার বিদেশ যাওয়ার স্বপ্নও বৃথা হয়ে যাবে। তখন দেখবেন ইংরেজি আপনার জন্য সহজ হয়ে গেছে।
একটি লক্ষ্য ঠিক করুন
লক্ষ্যহীন ভাবে কোনো কাজ করলে কখন সফল হওয়া যায় না। এজন্য ইংরেজি শেখার ক্ষেত্রেও আপনাকে একটি লক্ষ্য ঠিক করে নিতে হবে যে আপনি স্পোকেন ইংলিশ (Spoken English)-ই একটি নির্দিষ্ট পরিমান দক্ষ হবেন। এভাবে আপনার শেখার কাজটি সহজ হয়ে যাবে।
একটি লক্ষ্য ঠিক রাখার ক্ষেত্রেও আপনাকে কিছু জিনিস মেনে চলতে হবে। প্রথমত এ বিষয়ে আপনার লক্ষ্যটি সুস্পষ্ট হতে হবে। যেমন, পরবর্তী ছয় মাসে আপনি পড়াশুনা করে আইইএলটিএস এ ৬.০ পয়েন্ট তুলবেন। আপনি খুব সহজেই বের করে ফেলতে পারবেন যে পরবর্তী ছয় মাসে আপনাকে কি কি করতে হবে।
ইংরেজির ভয় দূর করুন
স্পোকেন ইংলিশ (Spoken English) বা যেকোনো ইংরেজি শিক্ষার ক্ষেত্রে মানুষ পিছিয়ে পড়ার সবথেকে কমন যে কারন সেটি হলো ইংরেজির প্রতি ভয়। এই ভয়ই প্রত্যেকটি মানুষকে কাবু করে ফেলে।
কোনো বিষয় থেকে ভয় কাটানোর সবথেকে কার্যকরী উপায় হলো ওই কাজ টি বার বার করা যতক্ষন না পর্যন্ত ভয় কমে। এক্ষেত্রে আপনিও একই কাজ করবেন। আপনার ইংরেজি তে যে জিনিসটা সবথেকে বেশি ভয় লাগছে সেটি বার বার করতে থাকুন।
আপনার ইংরেজি শোনার ক্ষেত্রে ভয়? বিভিন্ন ইংরেজি অডিও ক্লিপ শুনতে থাকুন। বার বার শুনতে থাকুন। প্রথম কয়েকবারে না পারলেও পরে ঠিকই সফল হবে লিসেনিং-এ। এভাবে যতদুর সম্ভব আপনার ভয়টা কাটিয়ে নিন।
কৃষক বন্ধু নামের লিস্ট কিভাবে পাবেন | Krishok Bandhu List PDF
কিছুটা সহজ ইংরেজি দিয়ে শেখা শুরু করুন
স্পোকেন ইংলিশ (Spoken English) শেখা শুরু করার সময় একটু সহজ প্রকৃতির ইংরেজি দিয়ে শুরু করুন। সেক্ষেত্রে আপনি মাধ্যমিক পর্যায়ের বইগুলো দিয়ে শুরু করতে পারেন। ওইবই গুলো তে প্রাথমিক পর্যায়ের ইংরেজি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
প্রচুর স্টাডি করুন
স্ট্যাডির কথা বললেই এক্ষেত্রে অনেকে ইংলিশ স্পোকেন কোর্স (English Spoken Course) এর দিকে ঝুঁকে যায়। তারা মনে করেন যে হয়ত কোনো ভালো জায়গা থেকে কোনো কোর্স করে নিলেই হয়ত আর খুব একটা স্ট্যাডি করার প্রয়োজন নেই। বিষয়টা কিন্তু একদমই ঠিক নয়।
যেকোনো ভাষা রপ্ত করার ক্ষেত্রে পড়ার বিকল্প কিছুই নেই। স্পোকেন ইংলিশ (Spoken English) শেখার ক্ষেত্রেও বিষয়টা একই।
অনলাইন অফলাইন প্রচুর বই বা অন্যসব রিসোর্স পেয়ে যাবেন। সেগুলো যতদূর সম্ভব সংগ্রহ করবেন এবং পড়তে থাকবেন। আগেই বলেছি প্রথমে সহজ প্রকৃতির বইগুলো দিয়ে শুরু করবেন।
একটু ধৈর্য ধরে পড়তে থাকুন। ধৈর্য হারাবেন না, পড়তে পড়তে একটা সময় পড়ার ভেতরে মজা পেয়ে যাবেন। তখন পুরা বিষয় টাই আপনার কাছে সহজ হয়ে যাবে। তখন স্পোকেন ইংলিশ (Spoken English) আপনার জন্য আরও বেশি সহজ হয়ে যাবে।
আপনার শব্দভাণ্ডার বৃদ্ধি করুন
আপনি যে ভাষায় শিখতে যান না কেন সবথেকে বেশি ভুমিকা রাখে ভাষা শিক্ষার ক্ষেত্রে ওই ভাষার শব্দ ভাণ্ডার গুলো। আপনি যে ভাষার যত বেশি শব্দ ভাণ্ডার আয়ত্ত করতে পারবেন, সে ভাষায় তত বেশি দক্ষ হবেন। এক্ষেত্রে নিয়মিত শব্দ চর্চা করতে থাকুন।
ভোকাবুলারি মুখস্থ করার ক্ষেত্রে প্রথমে একেবারেই কিছু মনে থাকবেনা। তাই বার বার একই জিনিস পড়তে হবে। প্রতিদিন প্রথমে ৫টা করে ভোকাবুলারি মুখস্থ করুন। সকালে উঠে মুখস্থ করে সারাদিন বার বার মনে করতে থাকুন।
ইংরেজিতে কথা বলার চেষ্টা করুন
এই পর্যায়ে আপনি আপনার স্পোকেন ইংলিশ (Spoken English) শেখার মূল ধাপে এসেছেন। আপনি যেহেতু স্পোকেন ইংলিশ (Spoken English) শিখতে চাচ্ছেন এখত্রে আপনাকে ইংরেজি বলার উপরে বেশি নজর দিতে হবে।
দ্রুত ইংরেজিতে কথোপকথন করতে হলে আপনাকে অবশ্যই নিজে নিজে কথা বলার চেষ্টা করতে হবে। আপনি যদি IELTS ও TOEFL এর কোর্সগুলোর কথা ভাবেন তাহলেই বিষয়টি আপনার জন্য বুঝতে পারা অনেক সহজ হয়ে যাবে। সেখানে কিন্তু আপনাকে অবশ্যেই সঠিকভাবে ও শুদ্ধ উচ্চারনে ইংরেজীতে কথা বলার চেষ্টা করতে হয়।
তাই আপনি যদি সঠিকভাবে ইংরেজীতে কথা বলা শিখতে চান তাহলে আজ থেকেই শুরু করুন আগামীকালকে থেকে নয়। দেখবেন আপনার প্রতিদিনের চেষ্টার ফলে আপনি দিনে দিনে পারদর্শী হয়ে উঠছেন ইংরেজীতে।
ইংরেজিতে ভাবা শুরু করুন
স্পোকেন ইংলিশ (Spoken English) শেখার ক্ষেত্রে এই কৌশলটি আসলেই অনেক কাজে দেয়। সবসময় আপনি যা ভাবেন সেটারই বহিপ্রকাশ আপনার কথায় হয়ে থাকে। তাই আপনি যখন ইংরেজিতে ভাবতে শুরু করবেন, আপনার কথা বলার ক্ষেত্রেও এই পরিবর্তনটি ধরা পড়বে দেখবেন।
তাই যখনই যেটা মাথায় আসছে সেটাই মনে মনেই ইংরেজিতে অনুবাদ করে ফেলুন। দেখবেন এটা আপনাকে ইংরেজিতে দক্ষ করতে অনেক সহায়তা করবে।
সঠিক বন্ধু নির্বাচন করুন
যখন আপনি স্পোকেন ইংলিশ (Spoken English) শিখছেন, ওই সময় টাতে আপনার কাছের বন্ধুরা অনেক সাহায্য করতে পারে আপনাকে। এজন্য ওই সময়টার জন্য হলেও এমন কয়েকজন বন্ধু নির্বাচন করবেন যারা আপনাকে সহজে ইংরেজি শিখতে সাহায্য করবে।
তাদের সাথে দ্রুত ইংরেজিতে কথা বলার চেষ্টা করবেন এবং আপনার বন্ধুকেও বলবেন আপনার সাথে ইংরেজিতে কথা বলতে। এভাবে কয়েকদিন চেষ্টা করলেই দেখবেন ফল চোখের সামনে।
চ্যাট করার সময় ইংরেজিতে করুন
বর্তমান জেনারেশনের এমন কাওকে আপনি পাবেন না যে এক বা একাধিক মেসেঞ্জারে চ্যাট করেনা। এটা একটু দৈনন্দিন কাজের মতো হয়ে গেসে আমাদের কাছে। তাই এক্ষেত্রেও যদি আমরা ইংরেজি ব্যবহার করি, এটি অবশ্যই আমাদের ইংরেজিতে দক্ষতা বাড়াতে সাহায্য করবে।
অনলাইনে আয়ের সেরা উপায়, অর্থ উপার্জনের মন্ত্র বা সহজ উপায়
এছাড়াও আপনি বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের সময়ও ইংরেজি ব্যবহার করতে পারেন। যেমন, ধরুন আপনি ফেসবুকে একটি স্টেটাস দিবেন। ওই স্টেটাসটিকে নিজে নিজে ইংরেজিতে অনুবাদ করার চেষ্টা করুন।
তারপরে সেটিকে পোস্ট করুন। এভাবে কোনো একটা পোস্ট দিলে মানুষ সেটাতে কমেন্ট করার সময়ও ইংরেজিতে করবে এবং আপনাকে তখন সেটার উত্তরও ইংরেজিতে দিতে হবে। সব মিলিয়ে বিষয়টি আপনার জন্য লাভজনকই হবে।
লজ্জা কে ত্যাগ করুন
স্পোকেন ইংলিশ (Spoken English)-এ পটু হতে হলে আর একটা কাজ খুবই জরুরি। সেটা হলো নির্লজ্জ হওয়া। আপনি যদি লজ্জায় বাইরে মুখ না খুলতে থাকেন, তাহলে কোনো দিনই স্পোকেন ইংলিশ (Spoken English)-এ দক্ষ হতে পারবেন না।
কোনো কিছু না ভেবেই সবার সাথে সব জায়গায় ইংরেজিতে কথা বলার চেষ্টা করবেন। লোকে কি ভাববে, কি বলবে একথা ভেবে বসে থাকলে কিছুই শেখা হবে না আপনার।
অতএব, লাজ-লজ্জা কোনো কিছুরই পরোয়া না করে আজ থেকেই শুরু করে দিন আপনার দৈন্দন্দিন জীবনের ইংলিশ চর্চা।
ইংরেজি মুভি দেখুন
এসময় চেষ্টা করবেন বেশি বেশি ইংরেজি মুভি দেখতে। এর ফলে আপনার লিসেনিং পাওয়ার বাড়বে। প্রথমে যদি একেবারেই না বুঝেন তাহলে সাবটাটেল দিয়ে দেখবেন।
এভাবে দেখতে দেখতে একটা সময় দেখবেন সাবটাইটেল বাদেই আপনি সবকিছু বুঝতে পারছেন। তখন বুঝবেন আপনার ইংরেজিতে দক্ষতা অনেকখানি বেড়ে গেছে।
ইংরেজি পত্রিকা পড়ুন
পত্রিকা পড়ে না এমন মানুষের সংখ্যা খুবই কম। আমাদের সকলের বাড়িতেই প্রায় দৈনিক পত্রিকা নেওয়া হয়। আপনি যখন স্পোকেন ইংলিশ (Spoken English) শিখছেন, এ সময় আপনার বাংলা পত্রিকা টা বাদ দিয়ে ইংরেজি পত্রিকা নিন।
প্রতিদিন পুরো পত্রিকাটি পড়ুন। যে শব্দগুলো অচেনা লাগে, সেগুলো সাথে সাথে ডিকশনারিতে দেখে নিন এবং পারলে পত্রিকার ভেতরে একটু টুকে রাখেন। এর ফলে দেখবেন ওই শব্দটা দেখবেন দীর্ঘদিন আপনার মনে থাকবে।
গ্রামারের প্রতি বেশি মনোযোগ দিবেন না
স্পোকেন ইংলিশ (Spoken English) এর ক্ষেত্রে গ্রামার খুব বেশি একটা ভুমিকা রাখে না। ভেবে দেখুন তো আপনি যখন বাংলা ভাষা শিখেছিলেন তখন কি এর গ্রামার মুখস্থ করেছিলেন? অবশ্যই না।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং অর্থ কী, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কাকে বলে
একই ভাবে আপনি স্পোকেন ইংলিশ (Spoken English) এ দক্ষ হয়ে গেলে আস্তে আস্তে ব্যকারনিক ভাবেও পারফেক্ট হয়ে যাবেন। তাই গ্রামার নিয়ে মাথা ঘামিয়ে আপনার মনোবল নষ্ট করবেন না।
দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হন
যেকোনো কিছুই করা বা শেখার ক্ষেত্রে সবথেকে বড় ভুমিকা রাখে মানুষের ইচ্ছাশক্তি। মানুষ যদি কোনো একটি বিষয়ে দৃঢ় প্রত্যয়ী হয় যে সে কাজটি করবেই, তাহলে অসম্ভব কে সম্ভব করে ফেলা কোনো বিষয় না।
তাই স্পোকেন ইংলিশ (Spoken English) শেখার ক্ষেত্রেও আপনাকেই দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হতে হবে যে যেভাবেই হোক আপনি এটি আয়ত্ত করবেনই। তাহলেই দেখবেন খুব সহজেই আপনি এটা আয়ত্ত করে ফেলেছেন।
FAQ >> স্পোকেন ইংলিশ শেখার উপায়, সহজে ইংরেজি শেখার বই Pdf
Q: ইংরেজিতে কথা বলা শেখার প্রথম ধাপ কোনটি?
ইংরেজি শেখার জন্য আপনাকে যে প্রথম পদক্ষেপটি নিতে হবে তা হল নিজেকে বোঝানো যে আপনি এটি করতে পারেন । আমরা প্রায়ই ইংরেজি বলতে ভয় পাই, বা বিব্রত হই কারণ আমরা মনে করি আমাদের শ্রোতারা আমাদের সমালোচনা করবে এবং সঠিকভাবে এবং ভালো উচ্চারণে ইংরেজি না বলার জন্য আমাদের বিচার করবে। আমাদের এই ধারণা চিরতরে পরিবর্তন করতে হবে।
Q: ইংরেজি শেখার বাংলা ওয়েবসাইট এর নাম কি?
লার্ন ইংলিশ ওয়েবসাইট
লার্ন ইংলিশ ওয়েবসাইট : ফান এন্ড গেমস
লার্ন ইংলিশ ওয়েবসাইট : লিসেন এন্ড ওয়াচ
লার্ন ইংলিশ কিডস ওয়েবসাইট
লার্ন ইংলিশ টিনস ওয়েবসাইট
প্রেমিয়ার স্কিলস ইংলিশ ওয়েবসাইট
Q: ইংরেজি শুরু কি?
1. : যে বিন্দুতে কিছু শুরু হয় : শুরু করুন। তিনি যে জিতবেন তা শুরু থেকেই স্পষ্ট ছিল। 2. : প্রথম অংশ।
Q: কিভাবে আপনি ইংরেজিতে স্বাধীনভাবে কাজ করতে শিখতে পারেন মনে করেন?
স্বাধীন-স্তরের শিক্ষার্থীরা দীর্ঘ বাক্য তৈরি করতে এবং তাদের ধারণাগুলিকে সংযুক্ত করতে শব্দ এবং বাক্যাংশগুলিকে সংযুক্ত করার অনুশীলন করতে পারে। দক্ষ-স্তরের শিক্ষার্থীরা তাদের লেখার গঠন এবং তাদের লিখিত সাবলীলতা বিকাশের জন্য রেফারেন্সিং শব্দ এবং ডিসকোর্স মার্কার ব্যবহার করে অনুশীলন করতে পারে।
Q: ইংরেজি ভাষা আবিষ্কার হয় কত সালে?
উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের গ্রেট ব্রিটেন দ্বীপের দক্ষিণাংশে অবস্থিত ইংল্যান্ড নামক দেশটিতে খ্রিস্টীয় আনুমানিক ৬ষ্ঠ শতকে ইংরেজি ভাষার জন্ম হয়।
Q: ইংরেজি ভাষা শেখার পণ্য সম্পর্কে চিন্তা করার সময় কোন ব্র্যান্ডের কথা মনে পড়ে?
উদাহরণ: Rosetta Stone, Babbel, Duolingo, Pimsleur , Vocabulary Training Apps
Q: কোন ভাষা প্রাচীন ফরাসি না ইংরেজি?
আমরা বলতে পারি যে ওল্ড ইংরাজি অন্তত ওল্ড ফ্রেঞ্চের আগে অস্তিত্বে এসেছিল । ফরাসি, যদিও, ল্যাটিন থেকে এসেছে এবং 5ম শতাব্দীতে অ্যাংলো-স্যাক্সনরা ইংল্যান্ডে আসার আগে ফ্রান্সে ল্যাটিন ভাষায় কথা বলা হত।
Q: কিভাবে ইংরেজি b1 থেকে c1 করা যায়?
C1 স্তর অর্জনের সর্বোত্তম উপায় হল আরও অনুশীলন করা, প্রধানত ইংরেজির 4টি মূল ক্ষেত্রে – শোনা, কথা বলা। পরছি এবং লিখছি. তারপরে, একটি ব্যাপক ইংরেজি পরীক্ষা নেওয়া আপনাকে মূল্যায়ন করতে সাহায্য করতে পারে আপনি কতটা উন্নতি করেছেন।