রাজ্যের মহিলাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ‘কন্যাশ্রী’, ‘রূপশ্রী’-এর মতো অনেক প্রকল্প চালু করেছেন। তেমনই একটি প্রকল্প হচ্ছে ‘জাগো প্রকল্প’। স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের সাহায্য করার জন্য এই প্রকল্প চালু করা হয়েছে।
রাজ্যের স্ব-সহায়তা গোষ্ঠী এবং স্বনির্ভর বিভাগগুলি এই প্রকল্পটি পরিচালনা করে। এতে রাজ্যের স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলি বছরে 5 লক্ষ টাকা পর্যন্ত আর্থিক সহায়তা পেতে পারে।
তবে এই সুবিধা পাওয়ার জন্য কিছু শর্ত ও নিয়ম রয়েছে। স্বনির্ভর গোষ্ঠী যাদের ব্যাঙ্ক ক্রেডিট সুবিধা রয়েছে তারাও এই অর্থ পেতে পারেন। 2011 সালে, রাজ্যে প্রায় 472,000 স্বনির্ভর গোষ্ঠী ছিল।
এখন রাজ্য জুড়ে প্রায় 10 লক্ষ স্বনির্ভর গোষ্ঠী রয়েছে৷ তাদের সুবিধার জন্য এই জাগো প্রকল্প এর জন্য 5000 কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। প্রতিটি স্ব-সহায়ক গোষ্ঠীতে 10 জন সদস্য থাকে। এর ফলে রাজ্যের প্রায় ১ কোটি মহিলা এর থেকে উপকৃত হতে পারবেন। ফলে গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নতি হবে।
✰ সূচিপত্র:
✅ জাগো বাংলা প্রকল্প (Jago Bangla prakalpa)
জাগো প্রকল্প পশ্চিমবঙ্গ স্বনির্ভর গোষ্ঠী ও আত্মকর্মসংস্থান দপ্তরের অন্তর্গত একটি প্রকল্প। এই প্রকল্পের মাধ্যমে রাজ্যের প্রতিস্তরের স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে বছরে ৫,০০০ টাকা করে দেওয়া হয়।
এর মূল উদ্দ্যেশ্য হল আরও বেশী স্বনির্ভর গোষ্ঠী গড়ে তোলা , স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলোর কাজে কর্মে আরও বেশি বেশি উৎসাহ প্রদান করা। বর্তমানে রাজ্যের প্রায় ১০ লক্ষ স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের এই প্রকল্পের আওতায় নিয়ে আসার লক্ষ্যমাত্রা স্থির করা হয়েছে।
✅ মহিলাদের স্বনির্ভর প্রকল্প (Women’s self-help prakalpa)
রাজ্যের মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠী গুলিকে আর্থিক ভাবে সহায়তা করা হয়ে থাকে এই প্রকল্পের মাধ্যমে। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের স্বনির্ভর গোষ্ঠী এবং স্বাবলম্বন দফতর এই জাগো প্রকল্পটির পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে।
এই প্রকল্পের মাধ্যমে মহিলারা বার্ষিক 5 হাজার টাকা করে আর্থিক অনুদান পেয়ে থাকেন। এছাড়াও এখানে ঋণ দেওয়া হয়।
👉 আরো পড়ুন >> এবার থেকে প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা (জাগো প্রকল্পে) নির্ভরশীল গোষ্ঠী মহিলা পাবে
✅ জাগো প্রকল্প ফর্ম PDF (jago prokolpo form pdf)
জনগনের সুবিধার জন্য রাজ্য সরকার ইতিমধ্যেই নানা প্রকার প্রকল্প চালু করেছে । বিভিন্ন প্রকল্প এরই মধ্যে তুমুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।
লক্ষীর ভান্ডার ও স্বাস্থ্য সাথীর মতো প্রকল্প সত্যি মানুষের মধ্যে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। কিন্তু সব প্রকল্পকে জনপ্রিয়তার দিক থেকে টক্কর দিয়েছে এই প্রকল্প, নাম হলো জাগো প্রকল্প (Jago Prakalpa)।
লক্ষীর ভান্ডার যেমন মহিলাদের মধ্যে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে, ঠিক সেরকমই এই প্রকল্পটিও (Jago Prokolpo) রাজ্যের স্বনির্ভর গোষ্ঠী মহিলাদের মধ্যে তুমুল আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।
এই প্রকল্পের দ্বারা রাজ্যের মহিলারা পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত পেতে পারবেন। এই নতুন প্রকল্পটি অন্যান্য সব প্রকল্পের থেকে ছাপিয়ে গেছে জনপ্রিয়তার দিক থেকে। এই প্রতিবেদনটিতে আপনারা জানতে পাবেন এই প্রকল্পের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
দুয়ারে সরকার কর্মসূচির মাধ্যমে রাজ্য সরকার সাধারণ জনগণের বিভিন্ন রকম সুযোগ সুবিধা প্রদান ও সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করে এসেছে। গত মাসে রাজ্য জুড়ে সম্পন্ন হয়েছে এই দুয়ারে সরকার কর্মসূচি।
রাজ্যের হাজার হাজার মানুষ এই কর্মসূচিতে যোগদান করেছে সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পগুলোর সুযোগ সুবিধা নেওয়ার জন্য। এই কর্মসূচিতে সরকারের সমস্ত প্রকল্পগুলোর মধ্যে বেশি জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে লক্ষীর ভান্ডার এবং স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্প।
সাধারণ জনগণের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে (Jago Prokolpo)। রাজ্য সরকার তার এই নতুন প্রকল্পের মাধ্যমে স্বনির্ভর গোষ্ঠী মহিলাদের জন্য বিভিন্ন রকম সুবিধা নিয়ে এসেছে।
এই প্রকল্পটি মহিলাদের প্রতি মাসে থেকে ৫০০০ টাকা করে দেওয়া হবে । স্বাভাবিকভাবেই এই নতুন প্রকল্প মানুষের মধ্যে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।
এই প্রসঙ্গে বলে যায় যে, এই প্রকল্পের মাধ্যমে যদি মহিলারা মাসিক পাঁচ হাজার টাকার আর্থিক অনুদান পেতে চান তাহলে অবশ্যই স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্য হতে হবে। এই রাজ্যে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সংখ্যা প্রচুর।
তাই প্রকল্পটির মাধ্যমে সুবিধা পাওয়ার জন্য বহু তথ্য সামনে এসেছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে সুবিধা পেতে অনুদানকারীকে অবশ্যই এই রাজ্যে স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে এবং বয়স ১৮ বছরের মধ্যে হতে হবে।
এছাড়াও স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্য হওয়া বাদে গোষ্ঠীটিকে এক বছরের পুরনো হতে হবে। তবে এর জন্য আগে ওই স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে লোন নেওয়ার রেকর্ড দেখাতে হবে।
👉 আরো পড়ুন >> দুয়ারে সরকার প্রকল্প কি কি | Duare Sarkar Camp Date List
✅ জাগো প্রকল্প Portal (jaago portal)
এই প্রকল্পের মাধ্যমে রাজ্যের প্রতিস্তরের স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে বছরে ৫,০০০ টাকা করে দেওয়া হয়। এর মূল উদ্দ্যেশ্য হল আরও বেশী স্বনির্ভর গোষ্ঠী গড়ে তোলা , স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলোর কাজে কর্মে আরও বেশি বেশি উৎসাহ প্রদান করা।
বর্তমানে রাজ্যের প্রায় ১০ লক্ষ স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের এই প্রকল্পের আওতায় নিয়ে আসার লক্ষ্যমাত্রা স্থির করা হয়েছে।জাগো প্রকল্পের সরকারি পোর্টাল হলো shgsewb.gov.in
✅ জাগো প্রকল্পের সমন্ধে আরো বিশদ বিবরণ জানতে
✅ স্বনির্ভর গোষ্ঠী কি (What is Self Help Group)
স্বনির্ভর দল কোন সরকারি প্রকল্প নয়। এটি হল নিজেদের অল্প অর্থ দিয়ে দল বেঁধে সঞ্চয় করে, নিজেদের ছোট ছোট প্রয়োজনে সেখান থেকে ঋণ নিয়ে আর সুদ সহ শোধ দিয়ে তহবিল বাড়ানোর পথ। ব্যাঙ্কের সঙ্গে সুসম্পর্ক ও বিশ্বাসের সম্পর্ক তৈরি করার ও ঋণ পাওয়ার উপায়।
লক্ষীর ভান্ডার যেমন মহিলাদের মধ্যে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে, ঠিক সেরকমই এই প্রকল্পটিও (Jago Prokolpo) রাজ্যের স্বনির্ভর গোষ্ঠী মহিলাদের মধ্যে তুমুল আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।
এই প্রকল্পের দ্বারা রাজ্যের মহিলারা পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত পেতে পারবেন। এই নতুন প্রকল্পটি অন্যান্য সব প্রকল্পের থেকে ছাপিয়ে গেছে জনপ্রিয়তার দিক থেকে। এই প্রতিবেদনটিতে আপনারা জানতে পাবেন এই প্রকল্পের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
দুয়ারে সরকার কর্মসূচির মাধ্যমে রাজ্য সরকার সাধারণ জনগণের বিভিন্ন রকম সুযোগ সুবিধা প্রদান ও সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করে এসেছে। গত মাসে রাজ্য জুড়ে সম্পন্ন হয়েছে এই দুয়ারে সরকার কর্মসূচি।
রাজ্যের হাজার হাজার মানুষ এই কর্মসূচিতে যোগদান করেছে সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পগুলোর সুযোগ সুবিধা নেওয়ার জন্য। এই কর্মসূচিতে সরকারের সমস্ত প্রকল্পগুলোর মধ্যে বেশি জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে লক্ষীর ভান্ডার এবং স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্প।
সাধারণ জনগণের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে (Jago Prokolpo)। রাজ্য সরকার তার এই নতুন প্রকল্পের মাধ্যমে স্বনির্ভর গোষ্ঠী মহিলাদের জন্য বিভিন্ন রকম সুবিধা নিয়ে এসেছে।
এই প্রকল্পটি মহিলাদের প্রতি মাসে থেকে ৫০০০ টাকা করে দেওয়া হবে । স্বাভাবিকভাবেই এই নতুন প্রকল্প মানুষের মধ্যে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।
এই প্রসঙ্গে বলে যায় যে, এই প্রকল্পের মাধ্যমে যদি মহিলারা মাসিক পাঁচ হাজার টাকার আর্থিক অনুদান পেতে চান তাহলে অবশ্যই স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্য হতে হবে। এই রাজ্যে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সংখ্যা প্রচুর।
তাই প্রকল্পটির মাধ্যমে সুবিধা পাওয়ার জন্য বহু তথ্য সামনে এসেছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে সুবিধা পেতে অনুদানকারীকে অবশ্যই এই রাজ্যে স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে এবং বয়স ১৮ বছরের মধ্যে হতে হবে।
এছাড়াও স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্য হওয়া বাদে গোষ্ঠীটিকে এক বছরের পুরনো হতে হবে। তবে এর জন্য আগে ওই স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে লোন নেওয়ার রেকর্ড দেখাতে হবে।
👉 আরো পড়ুন >> (WB) Kanashree Prakalpa in Bengali Pdf, Online Apply, Status Check | কন্যাশ্রী প্রকল্পে অনলাইন আবেদন পদ্ধতি
✅ মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠীর নামের তালিকা (List of Names of Women Self Help Groups)
নীচে স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলির তালিকা রয়েছে:
| স্বনির্ভর গোষ্ঠীর নাম | রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল | উদ্দেশ্য |
| আমবা ফাউন্ডেশন | দিল্লী | ফ্যাব্রিক থেকে মুখোশ তৈরি করা |
| অম্বে মহিলা মন্ডল | গুজরাট | ভ্যাসলিন, মশলা ইত্যাদি পণ্য বিক্রি করুন |
| ভাই ভাউনি | ওড়িশা | অসংগঠিত একটি জায়গা বাড়িতে করুন |
| চামোলি স্বনির্ভর গোষ্ঠী | উত্তরাখণ্ড | স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত পণ্য ব্যবহার করে প্রসাদ তৈরি করা |
✅ স্বনির্ভর গোষ্ঠীর রেজুলেশন (Resolution of Self Help Groups)
- স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলি প্রান্তিক জনগণকে অন্যথায় অবহেলিত কণ্ঠ দিয়েছে ।
- তারা লোকেদের তাদের বিদ্যমান উৎসের উন্নতির জন্য বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ এবং সরঞ্জাম এবং অন্যান্য সংস্থান সরবরাহ করে জীবিকা অর্জনে সহায়তা করে ।
- নিছক নিশ্চিত রিটার্নের কারণে, স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলি ব্যাঙ্কগুলিকে দরিদ্র এবং প্রান্তিক লোকদের ঋণ দিতে উত্সাহিত করে ।
- এটি বিকাশে সহায়তা করেআর্থিক সাক্ষরতা কিভাবে সম্পর্কে জ্ঞান প্রদান করে ব্যক্তিদের মধ্যেঅর্থ সঞ্চয় ।
- এই গোষ্ঠীগুলি চাপের গোষ্ঠী হিসাবে কাজ করে, মূল বিষয়গুলিতে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সরকারকে চাপ দেয় ।
- তারা নারীর ক্ষমতায়নের মাধ্যমে লিঙ্গ সমতায় অবদান রাখে ।
- স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সহায়তায় সরকারী কর্মসূচী বাস্তবায়ন ও উন্নত করা হয়। সামাজিক অডিট ব্যবহারের মাধ্যমে দুর্নীতিও হ্রাস পায়।
- আর্থিক অন্তর্ভুক্তি স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মাধ্যমে উন্নত পরিবার পরিকল্পনা, শিশুমৃত্যুর হার কম, মাতৃস্বাস্থ্যের উন্নতি এবং উন্নত পুষ্টি, স্বাস্থ্যসেবা এবং আবাসনের মাধ্যমে অসুস্থতা মোকাবেলা করার উন্নত হয়েছে।
- স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলি বিভিন্ন সামাজিক অভিশাপ , যেমন যৌতুক, মদ আসক্তি এবং বাল্যবিবাহ ইত্যাদি দূর করতে সহায়তা করে।
👉 আরো পড়ুন >> ৫০০০ টাকা আজকেই পাবেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের নতুন প্রকল্পে আবেদন করলে
✅ পশ্চিমবঙ্গ স্বনির্ভর প্রকল্প (West Bengal Self Help Scheme)
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যের মহিলাদের স্বনির্ভর করার জন্য উদ্যোগে নানান ধরণের সরকারি প্রকল্প চালু করেছে গত কয়েক বছরে। কন্যাশ্রী, রূপশ্রী, লক্ষ্মীর ভান্ডারের পাশাপাশি জাগো প্রকল্পটিও সম্পূর্ণ ভাবে মহিলাদের সহায়তার্থে চালু করা হয়েছে।
বার্ষিক 5000 টাকার আর্থিক জাগো প্রকল্পের মাধ্যমে রাজ্যের মহিলারা অনুদান দিয়ে থাকে রাজ্য সরকার । ইতিমধ্যেই সরকারের তরফে প্রকাশিত পরিসংখ্যানে অনুযায়ী , রাজ্যের 1 কোটিরও বেশি মহিলা এই জাগো প্রকল্পে নিজেদের আওতাধীন করেছেন।
এই প্রকল্পের মাধ্যমে রাজ্যের মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠী গুলিকে আর্থিক ভাবে সহায়তা করা হয়ে থাকে । পশ্চিমবঙ্গ সরকারের স্বনির্ভর গোষ্ঠী এবং স্বাবলম্বন দফতর এই জাগো প্রকল্পটির পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে।
এই প্রকল্পের আওতায় পাওয়া যায় স্বাস্থ্য বিমার সুবিধাও এছাড়াও এখানে ঋণ দেওয়া হয়। সর্বোচ্চ 5 লক্ষ টাকার ঋণ নেওয়ার সুবিধা দেওয়া হয়ে থাকে স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে। প্রকল্পের আওতাধীন মহিলাদের প্রতি বছরে সর্বোচ্চ 2 লক্ষ টাকা পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিমার সুবিধা প্রদান করা হয়।একটি স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে|
✅ স্বনির্ভর গোষ্ঠীর কাজ (Self Help Group Work)
স্ব-সহায়তা গোষ্ঠীগুলি হল লোকদের অনানুষ্ঠানিক গোষ্ঠী যারা তাদের সাধারণ সমস্যাগুলি সমাধান করতে একত্রিত হয় । যদিও স্ব-সহায়তা ব্যক্তির উপর ফোকাস বোঝাতে পারে, স্ব-সহায়তা গোষ্ঠীর একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল পারস্পরিক সমর্থনের ধারণা – লোকেরা একে অপরকে সাহায্য করে।
✅ পুরুষ স্বনির্ভর গোষ্ঠী ফর্ম (Male self-help groups form)
একটি পরিবার থেকে, শুধুমাত্র একজন ব্যক্তি একটি SHG-এর সদস্য হতে পারেন। (আরও পরিবার এইভাবে SHG-তে যোগ দিতে পারে।) দলটি সাধারণত শুধুমাত্র পুরুষ বা শুধুমাত্র মহিলাদের নিয়ে গঠিত ।
👉 আরো পড়ুন >> Lakshmir Bhandar: ১০০০ টাকা লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পটিতে সত্যিই কি সবাইকে প্রদান করা হবে
✅ স্বনির্ভর গোষ্ঠী pdf ও স্বনির্ভর দলের বই (self help group pdf and self help group book)
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যের মহিলাদের স্বনির্ভর করার জন্য উদ্যোগে নানান ধরণের সরকারি প্রকল্প চালু করেছে গত কয়েক বছরে। কন্যাশ্রী, রূপশ্রী, লক্ষ্মীর ভান্ডারের পাশাপাশি জাগো প্রকল্পটিও সম্পূর্ণ ভাবে মহিলাদের সহায়তার্থে চালু করা হয়েছে।
এই প্রকল্পের মাধ্যমে রাজ্যের মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠী গুলিকে আর্থিক ভাবে সহায়তা করা হয়ে থাকে । পশ্চিমবঙ্গ সরকারের স্বনির্ভর গোষ্ঠী এবং স্বাবলম্বন দফতর এই জাগো প্রকল্পটির পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে।
এই প্রকল্পের আওতায় পাওয়া যায় স্বাস্থ্য বিমার সুবিধাও এছাড়াও এখানে ঋণ দেওয়া হয়। সর্বোচ্চ 5 লক্ষ টাকার ঋণ নেওয়ার সুবিধা দেওয়া হয়ে থাকে স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে। প্রকল্পের আওতাধীন মহিলাদের প্রতি বছরে সর্বোচ্চ 2 লক্ষ টাকা পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিমার সুবিধা প্রদান করা হয়।একটি স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে|
যদি স্বনির্ভর গোষ্ঠী pdf ও স্বনির্ভর দলের বই পেতে চান তাহলে নিচে দেওয়া লিংকে ক্লিক করুন
এখানে ক্লিক করুন
✅ স্বনির্ভর গোষ্ঠী লোন (Self Help Group Loans)
এই প্রকল্পের আওতায় পাওয়া যায় স্বাস্থ্য বিমার সুবিধাও এছাড়াও এখানে ঋণ দেওয়া হয়। সর্বোচ্চ 5 লক্ষ টাকার ঋণ নেওয়ার সুবিধা দেওয়া হয়ে থাকে স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে। প্রকল্পের আওতাধীন মহিলাদের প্রতি বছরে সর্বোচ্চ 2 লক্ষ টাকা পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিমার সুবিধা প্রদান করা হয়,একটি স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে|
👉 আরো পড়ুন >> পশ্চিমবঙ্গ লোক প্রসার প্রকল্প 2024, Lok Prasar Prakalpo অনলাইন আবেদন
FAQ >> জাগো বাংলা প্রকল্প pdf, মহিলাদের স্বনির্ভর প্রকল্প পশ্চিমবঙ্গ স্বনির্ভর প্রকল্প !
Q: স্বনির্ভর গোষ্ঠী বলতে কী বোঝায়?
স্বনির্ভর দল গঠন কোনও সরকারি প্রকল্প নয়। এটি হল নিজেদের অল্প অর্থ দল বেঁধে সঞ্চয় করে, নিজেদের ছোট ছোট প্রয়োজনে সেখান থেকে ঋণ নিয়ে আর সুদ সহ শোধ দিয়ে তহবিল বাড়ানোর পথ। ব্যাঙ্কের সঙ্গে সুসম্পর্ক ও বিশ্বাসের সম্পর্ক তৈরি করার ও ঋণ পাওয়ার উপায়।
Q: কোন প্রকল্পটি সারা দেশে মহিলা স্ব সহায়ক গোষ্ঠীর মডেলকে ক্ষমতায়ন করে?
মিশন মঙ্গলম যোজনা 2010 সালে স্বনির্ভর গোষ্ঠী প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে মহিলাদের উন্নতির জন্য চালু করা হয়েছিল। ব্যাংক, শিল্প অংশীদার, ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান এবং দক্ষতা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের মতো স্টেকহোল্ডারদের জন্য একটি একক প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে দারিদ্র্য মোকাবেলার জন্য সম্পদের সমালোচনামূলক ভর আনার লক্ষ্য।
Q: স্ব-সহায়ক গোষ্ঠীর সংগঠন ও কার্যাবলী বর্ণনা করো
স্ব-সহায়তা গোষ্ঠীগুলি হল লোকদের অনানুষ্ঠানিক গোষ্ঠী যারা তাদের সাধারণ সমস্যাগুলি সমাধান করতে একত্রিত হয় । যদিও স্ব-সহায়তা ব্যক্তির উপর ফোকাস বোঝাতে পারে, স্ব-সহায়তা গোষ্ঠীর একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল পারস্পরিক সমর্থনের ধারণা – লোকেরা একে অপরকে সাহায্য করে।
Q: স্ব সহায়ক গোষ্ঠীর ভূমিকা ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তার কারণ
SHG গ্রামীণ দরিদ্রদের সংগঠনের বিল্ডিং ব্লক। – এটি শুধুমাত্র মহিলাদের আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হতে সাহায্য করে না, গ্রুপের নিয়মিত সভাগুলি স্বাস্থ্য, পুষ্টি, গার্হস্থ্য মূল্যবোধ ইত্যাদির মতো বিভিন্ন সামাজিক সমস্যা নিয়ে আলোচনা এবং কাজ করার একটি প্ল্যাটফর্ম প্রদান করে।
Q: এসএইচজি গ্রুপ কি
স্ব-সহায়ক গোষ্ঠী (SHGs) হল এমন লোকদের অনানুষ্ঠানিক সমিতি যারা তাদের জীবনযাত্রার অবস্থার উন্নতির উপায় খুঁজতে একত্রিত হয় ।
