বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা শহরে বড় সেরা আধুনিক স্মার্ট ডিজিটাল ব্যবসার আইডিয়া 2024 এ আপনি শুরু করতে পারেন চাকরির পাশাপাশি.
এই ব্যবসা শুরু করলে আসবে মুঠো মুঠো টাকা, জেনে নিন গোপন রহস্য, জেনে নেওয়া যাক ১০ সেরা ব্যবসার ideas, যা চাকরির পাশাপাশি পার্ট টাইম হিসাবে কাজ করা সম্ভব।
বর্তমানে চাকরির বাজারের অবস্থা খুবই খারাপ। এর জন্য অনেকেই ব্যবসার দিকে ঝুঁকছেন। আবার অনেকে চাকরির পাশাপাশি কোন ব্যবসা করার কথা চিন্তা করছেন।
বর্তমান মূল্যবৃদ্ধির বাজারে নিজেদের আয় বাড়িয়ে তোলাই সকলের প্রধান লক্ষ্য। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক তেমনই ১০ সেরা ব্যবসার আইডিয়া, যা চাকরির পাশাপাশি পার্ট টাইম হিসাবে করা সম্ভব।
✰ সূচিপত্র:
শহরে বড় সেরা আধুনিক স্মার্ট ডিজিটাল ব্যবসার আইডিয়া 2024
2024 এ বেড়ে যাচ্ছে শহরের সেরা আধুনিক ডিজিটাল ব্যবসা! এখানে পেতে পারবেন নতুন আইডিয়া ও উদ্ভাবনী ব্যবসা সূচিগুলি। আপনি সাথে থাকুন, এবং সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে যান। নিচে দেওয়া ব্যাবসার পদ্ধতি গুলো পড়ুন।
১) সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার
আমরা সবাই সোশ্যাল মিডিয়াতে খুব বেশি সময় ব্যয় করে থাকি। বর্তমান সময়ে এর মধ্যমে আয় করাও সম্ভব। বিভিন্ন ব্যবসার মালিক বা অন্যান্য পেশাদারদের তাঁদের নিজস্ব সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টগুলি পরিচালনা করার জন্য সময় বা দক্ষতা নেই। তাই তাঁরা সাহায্যের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার নিয়োগ করেন। এর থেকে মোটা টাকা উপার্জন করা সম্ভব।
২) ব্লগিং –
নিজেদের প্রিয় বিষয় সম্পর্কে ব্লগ শুরু করে আয় করা যাই ব্লগিং এর মাধ্যমে । যেমন ভ্রমণ, খাবার, খেলাধুলা বা অন্য যে কোনও বিষয়ে উপর । শ্রোতাদের আকর্ষণ করে, বিজ্ঞাপন, স্পনসর করা সামগ্রী এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে উপার্জন করা যায় ।
৩) ই-কমার্স –
ইদানিং বছরগুলিতে অনলাইনে ক্রয় এবং বিক্রয় খুব জনপ্রিয়তার সঙ্গে চলচ্ছে । অনলাইনে পণ্য বিক্রি করে যে কেউ বিশ্বব্যাপী গ্রাহকদের কাছে পৌঁছাতে পারেন। জনপ্রিয় ই-কমার্স ব্যবসার মধ্যে রয়েছে ড্রপ-শিপিং, প্রিন্ট-অন-ডিমান্ড এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।
৪) টিউটরিং –
যাদের একটু বেশি অর্থ উপার্জনের নেশা আছে , তারা টিউটরিং করতে পারেন , আপনার যে বিষয়ে একটু বেশি জ্ঞান রয়েছে সেই বিষয়ে টিউশন দেবেন । এটি একটি সাইড ইনকামের দুর্দান্ত উপায় ।
৫) গ্রাফিক ডিজাইন –
যদি কারও ডিজাইনের প্রতিভা থাকে, তাহলে ফ্রিল্যান্স গ্রাফিক ডিজাইনার হিসাবে অতিরিক্ত আয় করতে পারেন । লোগো ডিজাইন করা, সোশ্যাল মিডিয়া গ্রাফিক্স তৈরি করা বা বইয়ের কভার তৈরি করার জন্য গ্রাফিক ডিজাইনারদের চাহিদা দিন কে দিন ক্রমাগত বাড়ছে।
৬) কপিরাইটিং –
যদি কেউ একজন দক্ষ লেখক হন এবং একটি সাইড ইনকাম করার কথা ভাবছেন , তাহলে কপিরাইটিং সেরা বিকল্প হতে পারে। এর মাধ্যমে ঘরে বসেই মোটা টাকা উপার্জন করা করতে পারেন ।
৭) ট্রান্সলেটর –
বিশ্বব্যাপী ট্রান্সলেটরের চাহিদা দ্রুত হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে । এর অর্থ হল ট্রান্সলেটরের অতিরিক্ত আয়ের অনেক সুযোগ রয়েছে। কেউ যদি অন্য ভাষায় সাবলীল হন, তাহলে ট্রান্সলেটর হিসাবে কাজ করে মোটা টাকা উপার্জন করতে পারেন ।
৮) ওয়েব ডিজাইন –
ওয়েব ডিজাইন এমন একটি কাজ যা ওয়েবসাইট তৈরি করতে এবং ওয়েব ডিজাইন করার ক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকা পালন করে। এই কাজে দক্ষতা থাকলে ঘরে বসেই মোটা টাকা উপার্জন করা সম্ভব।
৯) ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
সাইড বিজনেস হিসেবে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বেছে নিতে পারেন । এর প্রধান সুবিধা হল যে, ফ্রিল্যান্স ওয়েব ডেভেলপাররা প্রতিটি প্রজেক্টে নিজেদের সময় অনুযায়ী কাজ করতে পারেন।
১০) অনলাইন কোচিং এবং পরামর্শ –
অনলাইন কোচিং বর্তমান সময়ে টাকা উপার্জনের একটি লাভজনক বিকল্প। বিশেষ করে যাঁরা বাড়ি থেকে কাজ করতে পছন্দ করেন তাঁদের জন্য। কারও যদি একটি নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে দক্ষতা থাকে, তাহলে সেই ব্যক্তি ঘরে বসেই অনলাইনে কোচিং দিয়ে মোটা টাকা উপার্জন করতে পারেন।
FAQ: শহরে বড় সেরা আধুনিক স্মার্ট ডিজিটাল ব্যবসার আইডিয়া 2024
Q: চাকরি ছাড়া কিভাবে টাকা আয় করা যায়
একটি সাইড হাস্টল বা অনলাইন ব্যবসা শুরু করা, বা গিগ ওয়ার্ক করা , চাকরি ছাড়াই অর্থ উপার্জনের দুর্দান্ত উপায়। মার্কেট রিসার্চ, ক্যাশ ব্যাক অ্যাপস দিয়ে কেনাকাটা, মিস্ট্রি শপিং, বা ফ্রিল্যান্স পরিষেবা অফার করার মতো জিনিসগুলি করে অনলাইনে বা ঘরে বসে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব।
Q: গুগল দিয়ে অনলাইনে কিভাবে আয় করা যায়
গুগল অ্যাডসেন্সের জন্য সঠিক ধরনের ওয়েবসাইট তৈরি করুন ।
AdSense-এর মাধ্যমে অর্থোপার্জনের জন্য আপনার যে দুটি জিনিস প্রয়োজন তা হল দুর্দান্ত সামগ্রী এবং প্রচুর ট্রাফিক৷ বিষয়বস্তুর দিক থেকে, বিষয়বস্তু দুই ধরনের হয়। এমন সামগ্রী রয়েছে যা প্রতিদিন আপনার সাইটে নতুন লোকেদের আকর্ষণ করে এবং এমন সামগ্রী রয়েছে যা প্রতিদিন দর্শকদের ফিরিয়ে আনে৷
Q: গুগল এড কিভাবে কাজ করে
Google Ads একটি বিডিং সিস্টেমের উপর ভিত্তি করে, যেখানে আপনি, বিজ্ঞাপনদাতা হিসাবে, আপনার বিজ্ঞাপনে একটি ক্লিকের জন্য আপনি দিতে ইচ্ছুক সর্বোচ্চ বিডের পরিমাণ নির্বাচন করুন। আপনার বিড যত বেশি, আপনার প্লেসমেন্ট তত ভালো। বিডিংয়ের জন্য আপনার কাছে তিনটি বিকল্প রয়েছে: CPC, CPM বা CPE। CPC, বা প্রতি-ক্লিকের মূল্য, আপনার বিজ্ঞাপনে প্রতিটি ক্লিকের জন্য আপনি যে পরিমাণ অর্থ প্রদান করেন।
Q: আমার ব্যাংক স্টেটমেন্টে গুগল বিজ্ঞাপন কি
Google Ads-এর মাধ্যমে, প্রতি মাসের 1 তারিখে বা আপনার ব্যালেন্স আপনার অর্থপ্রদানের থ্রেশহোল্ড হিসাবে পরিচিত একটি পরিমাণে পৌঁছালে আপনাকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে চার্জ করা হবে। আপনার চার্জ আপনার বিজ্ঞাপন খরচ এবং আগের মাসের কোনো অপ্রদেয় ব্যালেন্স কভার করে, সাথে ট্যাক্স এবং ফি যা কিছু দেশে প্রযোজ্য হতে পারে
✅ আরো পড়ুন
- 👉 কিভাবে YSense দিয়ে প্রতিমাসে ৩০,০০০ টাকা উপার্জন করবেন দেখুন, না দেখলে পস্তাবেন
- 👉 মাত্র (২ টাকা) বিনিয়োগ করে ৩,০০০ টাকা পেনশন প্রতি মাসে পাবেন, কেন্দ্রের নতুন স্কিম!
- 👉 Post Office Scheme: প্রতি মাসে ১০০ টাকা বিনিয়োগেই মিলবে ৮ লাখ টাকা, পোস্ট অফিসের আশ্চর্যজনক স্কিম
- 👉 ব্লগার কি, ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার স্টেপ বাই স্টেপ গাইড